বসবার ঘরে শিশুর সাবধানতা নিয়ে আজকের আলাপ। শিশু কান্নার মাধ্যমেই সে সকলকে জানান দেয় তার আগমনবার্তা । আর কান্নার সঙ্গে সঙ্গে তার ফুসফুসে প্রথমবারের মতো বাতাস ঢোকে এবং ফুসফুস হয় সক্রিয় । মাতৃগর্ভে থাকাকালীন শিশুর ফুসফুস তৈরি হলেও তখন সেটি থাকে নিষ্ক্রিয় । কারণ মাতৃগর্ভে সন্তানের ফুসফুসে বাতাস ঢোকে না বা ঢুকতে পারে না ।
বসবার ঘরে শিশুর সাবধানতা
জন্মের পর কান্নার সঙ্গে সঙ্গেই বাতাস ফুসফুসে ঢোকে এবং সেখানে শরীরের রক্তে অক্সিজেন যুক্ত হয় । একইসঙ্গে রক্ত থেকে কার্বন ডাইঅক্সাইড বাতাসে চলে আসে । জন্মের পরপরই কান্নার মাধ্যমে ফুসফুসে বাতাস প্রবেশ না করলে শিশুর শরীরে ধীরে ধীরে অক্সিজেনের অভাব দেখা দেয় এবং রক্তে কার্বন ডাইঅক্সাইডের পরিমাণ ক্রমশ বাড়তে থাকে । নবজাতকের গায়ের রং নীল বর্ণ ধারণ করে । তখনই যথাযথ ব্যবস্থা না নেওয়া হলে শিশুর মারাত্মক পরিণতি হতে পারে ।

→অপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্র বেশি না-রাখাই ভালো ।
→ দেয়ালের তাক যেন মজবুত হয় এবং টানলে চট করে খুলে না আসে ।
→ ভঙ্গুর জিনিসপত্র সরিয়ে রাখতে হবে ।
→ গরম পানীয়, মদ ইত্যাদি শিশুর কাছাকাছি না-রাখাই ভালো ।
→ লাইটার বা দেশলাই সরিয়ে রাখতে হবে ।
→ টেলিভিশন হাতের নাগালের বাইরে রাখতে হবে ।
→ঘরে যদি ছোটো গাছ থাকে, সেগুলো যেন বিষাক্ত না হয় ।
আরও দেখুনঃ